নিজস্ব সংবাদদাতাঃ জ্ঞান ভিত্তিক সমাজ গঠনে পাঠচক্রের বিকল্প নেই। পাঠচক্র এমন এক আড্ডা, যেখানে অংশগ্রহণকারীরা একসঙ্গে বসে নানান বিষয়ের জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে নিজেদের আবিষ্কার করেন। উঠে আসে সমাজ, সাহিত্য, সংস্কৃতি, সভ্যতা, ইতিহাস, ঐতিহ্য, বিজ্ঞান, রাষ্ট্রের মতো একাধিক বিষয়। এসব বিষয় নিয়ে হয় জ্ঞানের আদান-প্রদান।
পাঠচক্র মানুষকে শিক্ষিত করে তোলে। বুদ্ধির বিকাশে সাহায্য করে। নিজেকে উপস্থাপন, অন্যকে ধারণ করা থেকে শুরু করে সৃজনশীলতা, বাড়ায় বহুগুণ। ক্যাম্পাসে থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে পাঠচক্রের আয়োজনের বিকল্প নেই। পাঠচক্রের মাধ্যমে সমাজে এমন কিছু মানুষ তৈরি করা সম্ভব, যারা সৃজনশীলতা, রুচিশীলতা ও মানবিক মূল্যবোধ সৃষ্টিতে সমাজে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।
ঠিক একইভাবে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার নারায়ণগড় ব্লকের দুড়িয়া আদর্শ অগ্রণী সংঘের বাৎসরিক ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা শুভ উদ্বোধন হল রবিবার। ওই দিন মানবিক এবং সাহিত্যিকচর্চা-পাঠচক্রের মাধ্যমে নন্দিন পত্রিকার আত্মপ্রকাশ হয়। সম্পাদিকা সুপর্ণা রায় জানান, এদিন বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লেখক, কবি, সাহিত্যিকরা উপস্থিত ছিলেন অনুষ্ঠান মঞ্চে। কবি মনোতোষ আচার্যের প্রচেষ্টায়, পাঠচক্রের মাধ্যমেই রবিবার নন্দিন পত্রিকার আত্মপ্রকাশ হয়। প্রত্যন্ত গ্রামে এই ধরনের সুন্দর একটি ছোট্ট ম্যাগাজিন পত্রিকা প্রকাশিত হয়। পাশাপাশি তা পড়ে খুশি পড়ুয়া থেকে শুরু করে মঞ্চে উপস্সম্পাদিকা
The debut of the magazine: পাঠচক্রের মাধ্যমে নন্দিন পত্রিকার আত্মপ্রকাশ
